“আমি গর্ব করে বলছি, আমি হেমন্ত সোরেন পার্ট-২” – ‘আস্থার লড়াই’য়ে বড় জয় পেলেন চম্পাই সোরেন
পেলেন ৪৭ বিধায়কের সমর্থন – ‘আস্থার লড়াই’য়ে বড় জয় পেলেন চম্পাই সোরেন। অবশেষে ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে আস্থাভোটে জয়ী হলেন চম্পাই সোরেন। মুখ্যমন্ত্রী পদে চম্পাইয়ের বিরোধিতা করেছেন ২৯ জন বিধায়ক। উল্লেখ্য , মুখ্য়মন্ত্রীর পদ থেকে হেমন্ত সোরেনের ইস্তফা এবং জমি কেলেঙ্কারি মামলায় তাঁকে ইডি গ্রেফতার করার পর গত ২ ফেব্রুয়ারি, ঝাড়খণ্ডের নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেছিলেন চম্পাই সোরেন।
এদিন নবগঠিত সরকারকে বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করতে হত। সেই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেন চম্পাই সোরেন। ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনও ফ্লোর টেস্টে অংশ নিতে ইডি হেফাজতে বিধানসভায় যান। তবে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেননি হেমন্ত সোরেন। চম্পাই সোরেন বলেন, আমি শিবু সোরেনের ছাত্র। গুরুজী আমাদের আন্দোলন করতে শিখিয়েছেন। হেমন্ত সোরেনের স্কিম দেখা যাবে ঘরে ঘরে। ইডি, সিবিআই ক্ষমতার অপব্যবহার করা হচ্ছে। এটা গণতন্ত্রের জন্য বড় হুমকি।
নির্দল বিধায়ক সর্যু রাই ভোটগ্রহণে অংশ নেননি। অমিত যাদব এবং অন্যান্য বিধায়করা হাউসের কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন না। ৩১ জানুয়ারি হেমন্ত সোরেনকে গ্রেফতার করেছিল ইডি। ১ ফেব্রুয়ারি, রাজ্যের তৎকালীন পরিবহন মন্ত্রী চম্পাই সোরেনকে মুখ্যমন্ত্রী নিযুক্ত করেন রাজ্যপাল সিপি রাধাকৃষ্ণাণ। হেমন্ত সোরেন আপাতত ইডির হেফাজতে আছেন। তবে এদিন তাঁকে আস্থা ভোটে অংশ নেওয়ার অনুমতি দিয়েছিল রাঁচির একটি বিশেষ আদালত।