চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যের হাত ধরে তৃণমূলে এলেন কুমারগ্রামের বিজেপির প্রার্থী
দ্য় কোয়ারি ওয়েবডেস্কঃ বিধানসভা নির্বাচনের আগে ঘর গোছাতে শুরু করে দিয়েছে শাসক-বিরোধী যুযুধান দুই পক্ষই। ২০১৯ এর লোকসভা নির্বাচনের পর যে ধারা টা শুরু হয়েছিল দলবদলের, সেটাই যেন নতুন করে ফিরে এসেছে।
বিজেপির ঘর ভেঙ্গে তৃণমূলে যোগদান পর্ব যেমন চলছে, তেমনি উল্টো পর্ব-টাও চলছে পুরোদমে। লোকসভা নির্বাচনের পরবর্তী সময়ে বিজেপিতে তৃণমূলের অনেকে যোগ দিলেও তাঁদের অনেকেই সেখানে গুরুত্ব না পেয়ে তৃণমূলের ফিরে আসতে চাইছেন। যা নিঃসন্দেহে অস্বস্তি বাড়াছে বিজেপির।
মঙ্গলবার স্বাস্থ্য দফতরের প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যের হাত ধরে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিলেন ২০১৬-র কুমারগ্রামের বিজেপি প্রার্থী লেওস কুজুর। সেইসঙ্গে কয়েকশো মানুষও এদিন তৃণমূলে যোগদান করেছেন বলে জানালেন মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য।
চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য সাংবাদিক বৈঠক থেকে জানান দুয়ারে দুয়ারে সরকারের মাধ্যমে প্রচুর বাংলার মানুষ উপকৃত হবেন। যারা কোনও প্রকল্পের সুযোগ পাননি তারা এবার সুযোগ পাবেন।
http://sh103.global.temp.domains/~lyricsin/thequiry/rajarhat-trinamool-youth-president-aftab-uddins-fancy-protest-after-sab-beche-de-genji/
প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই তৃণমূলের ঘর ভেঙে বিজেপিতে যোগদান করেছিলেন কোচবিহার দক্ষিণের বিধায়ক মিহির গোস্বামী। এখনো নিজের সিদ্ধান্তে অনড় রয়েছেন ব্যারাকপুরের তৃণমূল বিধায়ক শীলভদ্র দত্তের।
তবে সকলকে চমকে দিয়ে শুভেন্দু অধিকারীর মানভঞ্জনে সক্ষম হয়েছে শাসকদল। অন্তত এমনটাই জানিয়েছিলেন সৌগত রায়। বুধবার দুপুর গড়াতে না গড়াতেই ফের ছন্দপতন। আবার চড়ছে উত্তেজনার পারদ। কোন দিকে মোড় নেবে রাজ্য রাজনীতি তা এখনই বলা সম্ভব নয়।