এনজেপি থেকে নিউ কোচবিহার পর্যন্ত ইলেকট্রিন ট্রেন চালু হবে দ্রুত

দ্য কোয়ারি ওয়েবডেস্কঃ চলতি মাসেই নিউ জলপাইগুড়ি থেকে নিউ কোচবিহার পর্যন্ত ইলেকট্রিক ট্রেন চলাচল শুরু হতে পারে। শুরু হয়ে গিয়েছে তারই প্রস্তুতি।

সোমবারই জলপাইগুড়ি রোড স্টেশনে গিয়ে রেলের পরিকাঠামো খতিয়ে দেখে এলেন এনএফ রেলওয়ের কমিশনার অফ রেলওয়ে সেফটি (সিআরএস) লতিফ খান, আলিপুরদুয়ার ডিভিশনের ডিআরএম কে এস জৈন সহ রেলের অন্যান্য আধিকারিকরা।

রেল সূত্রে খবর, এদিন স্টেশনের রেল গেট, ইলেকট্রিক লাইন সহ অন্যান্য সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখেন রেলের আধিকারিকরা।

এনজেপি থেকে নিউ কোচবিহার পর্যন্ত ইলেকট্রিন ট্রেন চলাচলের লাইনের কাজও শেষ হয়েছে সম্প্রতি।

রেল বিকাশ নিগাম লিমিটেডের রেলওয়ে ইলেকট্রিফিকেশনের প্রজেক্ট ম্যানেজার আগেই জানিয়েছিলেন এই প্রজেক্টটি শুরু হল দেরিতে। তার কারণ করোনা পরিস্থিতিতে সমস্ত কাজ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। নাহলে নিউ জলপাইগুড়ি থেকে নিউ কোচবিহার স্টেশন পর্যন্ত ইলেকট্রিক ট্রেনের পরিষেবা আগেই শুরু হয়ে যেত।

http://sh103.global.temp.domains/~lyricsin/thequiry/mamata-will-bring-proposal-against-farm-law-of-central-government/

প্রসঙ্গত রেলের তরফে জানানো হয়েছে, নিউ কোচবিহার থেকে জলপাইগুড়ির রানীনগর পর্যন্ত ৯৮ কিলোমিটার রাস্তায় পরীক্ষামূলক ভাবে একটি  ইলেকট্রিক ইঞ্জিন চালানো হচ্ছে। পরে রেলপথে এখানেও ইলেকট্রিক ট্রেন চালানো হবে।

রেলের তরফে আরো জানা যাচ্ছে, এখনই কোন প্যাসেঞ্জার ট্রেন ইলেকট্রিক ইঞ্জিনে চালানো হবে না। শুধুমাত্র মালগাড়ি চলবে। ফেব্রুয়ারি মাসে আলিপুরদুয়ার পর্যন্ত ইলেকট্রিক রেললাইন পাতার কাজ সম্পূর্ণ হয়ে গেলে পদাতিক এবং তিস্তা তোর্সা এক্সপ্রেস ইলেকট্রিক ইঞ্জিনে চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে।

মার্চ মাসের মধ্যে বঙ্গাইগাঁও পর্যন্ত ইলেকট্রিক রেল লাইন পাতার কাজ সম্পন্ন হয়ে যেতে পারে। তবে গোটাটাই নির্ভর করছে পরিস্থিতির ওপর। আপাতভাবে পরিকল্পনামাফিক একের পর এক পদক্ষেপ বাস্তবায়িত হলে, খুব শীঘ্রই সমস্ত ট্রেনে ইলেকট্রিক ইঞ্জিন ব্যবহার করা হতে পারে।

সম্পর্কিত পোস্ট