ভবানীপুরের ঘটনায় রিপোর্ট তলব নির্বাচন কমিশনের
দ্য কোয়ারি ওয়েবডেস্ক : ভবানীপুরের ঘটনায় রিপোর্ট তলব করলো নির্বাচন কমিশন। আজ বিকেল চারটের মধ্যে রিপোর্ট চেয়েছে নির্বাচন কমিশন।কেন এই ধরনের ঘটনা ঘটল, কেন সাংসদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি ইত্যাদি বিস্তারিত ভাবে জানতে চাওয়া হয়েছে।
পাশাপাশি ঘটনার ভিডিয়ো ফুটেজও নির্বাচন কমিশন চেয়ে পাঠিয়েছে বলেই খবর। সাধারণ ভাবে, যখনই প্রচার সংক্রান্ত কোনও রিপোর্ট তলব করা হয়, সবসময়ই সেই ঘটনার ভিডিয়ো কিংবা অডিয়ো ফুটেজও চেয়ে পাঠায় নির্বাচন কমিশন। অর্থাৎ সেই ঘটনার সঙ্গে জুড়ে রয়েছে, এমন যাবতীয় তথ্য চাওয়া হয় কমিশনের তরফে।
ভবানীপুরে দিলীপ ঘোষকে প্রচারে বাধা। হামলায় মাথা ফাটল বিজেপি কর্মীর। এদিন যদুবাবুর বাজারে প্রচারে যান দিলীপ ঘোষ। সেখানে গিয়ে টিকাকরণ পদ্ধতি খতিয়ে দেখছে একটি পুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ঢোকেন বিজেপি সাংসদ।
অভিযোগ, বিজেপি সাংসদকে নিগ্রহ করা হয়। দেওয়া হয় জয় বাংলা স্লোগান। পাল্টা জয় শ্রীরাম স্লোগান দেন বিজেপি কর্মীরা।
“প্রথম দিন থেকেই বাধা দেওয়া হচ্ছে। প্রার্থী এবং প্রচারকরা যেভাবে আক্রান্ত হচ্ছেন তাতে প্রমাণিত তৃণমূল কংগ্রেস এবং তার মালিক ভয় পাচ্ছেন।” ভবানীপুরে দিলীপ ঘোষকে প্রচারে বাধার অভিযোগ প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া শুভেন্দুর।
ভবানীপুরে দিলীপ ঘোষকে প্রচারে বাধার অভিযোগ প্রসঙ্গে করা প্রতিক্রিয়া অর্জুন সিংহের। বলেন, “বাংলায় গণতন্ত্র বলে কিছু নেই। এখানে শুধু গুণ্ডামি।”
বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “দিলীপবাবু যখন প্রচারে গিয়েছেন, তৃণমূল ভয় পেয়েছে। ওরা জয় বাংলা স্লোগান দিক না, আমরা খোল-কর্তাল বাজিয়ে দেব। কিন্তু বিরোধী নেতা বলে এমন আক্রমণ! এটা কেমন সংস্কৃতি! মমতাকে ঘিরে কেউ জয় শ্রীরাম বলেন? অভিষেকের সঙ্গে সঙ্গে দেখা হলে জয় শ্রীরাম বলি আমরা? ভবানীপুরে গুন্ডা, তালিবানি গুন্ডা নামিয়েছে তৃণমূল। হয়ত বাংলাদেশ থেকেও আসতে পারে। এতে যাতে ভয় পেয়ে মানুষ ভোট না দিতে যায় সেই চেষ্টা করা হচ্ছে। আফগানিস্তান এর চেয়ে ভাল অবস্থায়।”