চলতি মাসেই তিনদিনের গোয়া সফরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
দ্য কোয়ারি ওয়েবডেস্কঃ ২০২২ সালের শুরুতেই গোয়ায় ভাগ্য নির্ধারণ (Goa Assembly Election)। তার আগেই গোয়ার সমুদ্র সৈকতে ঘাসফুল ফোটাতে মরিয়া তৃণমূলের (TMC) শীর্ষ নেতৃত্ব। মাসখানেক ধরেই আরব সাগরের তীরের রাজ্যে সংগঠন বিস্তারে জোর দিয়েছে জোড়াফুল শিবির।
ডেরেক ও’ব্রায়েন(Derek o brain), প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়(Prasun Banerjee), মানস ভুঁইয়া সহ দলের একাধিক শীর্ষনেতা নিয়ম করে সেখানে যাচ্ছেন। সেরাজ্যে মনোনিবেশ করেছেন প্রশান্ত কিশোরের (Prashant Kishore) আইপ্যাকের (IPAC) কর্মীরাও।
চলতি মাসের ২৪ তারিখই উত্তরবঙ্গ সফরে যাচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। ২৭ তারিখ পর্যন্ত সমস্ত কর্মসূচী সেরে ২৮ অক্টোবর বাগডোগরা (Bagdogra) থেকেই বিমান ধরে সোজো গোয়া পৌঁছবেন তিনি। তিনদিন এই রাজ্যে থাকবেন মমতা। ১ নভেম্বর ফিরবেন মুখ্যমন্ত্রী।
মাসদুয়েক আগেই কংগ্রেসের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সাত বারের বিধায়ক লুইজিনহো ফালেরিও (Luizinho Faleiro)। তার পর থেকে গোয়ায় আড়েবহরে বাড়ছে তৃণমূল। বিজেপি-কংগ্রেসের একাধিক নেতা-কর্মীরা নাম লেখাচ্ছেন জোড়াফুল শিবিরে। ইতিমধ্যেই গোয়ার রাজধানী পানাজিতে (Panaji) তৃণমূল ঝাঁ চকচকে কার্যালয়ও খুলেছে।
করোনার কাঁটা কাটিয়ে দীর্ঘদিন পর রেলে চালু হচ্ছে প্যান্ট্রিকার পরিষেবা
জানা গিয়েছে গোয়ার বেশ কয়েকজন প্রাক্তন ও বর্তমান বিধায়কের সঙ্গে কথাবার্তা চালাচ্ছে তৃণমূল। সব ঠিক থাকলে, মমতার গোয়া সফরেই কিছু বড় মুখ নাম লেখাতে পারেন তৃণমূল কংগ্রেসে।
মাসখানেক আগেই ভোটকুশলী প্রশান্ত কিশোরের আইপ্যাক সংস্থার ২০০ কর্মী গোয়ায় পৌঁছে গিয়েছেন। ৪০ আসনের গোয়া বিধানসভায় বর্তমানে বিজেপির (BJP) ২৭, কংগ্রেসের (Congress) ৫, ৩ জন নির্দল বিধায়ক ছাড়াও বাকি আসেনে রয়েছেন অন্যান্য রাজনৈতিক দলের বিধায়করা রয়েছেন।