বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, জলমগ্ন এলাকায় জলবাহিত রোগের আশঙ্কা
দ্য কোয়ারি ডেস্ক: পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটালের বন্যা পরিস্থিতি একইরকম। শিলাবতী নদীর জলে ঘাটাল শহর ডানে। অতিবৃষ্টিতে ঘাটাল মহকুমার বিস্তীর্ণ অংশ প্লাবিত।
জেলার কেশপুর, দাসপুর ব্লক জলে ডুবে রয়েছে। পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায় ঘাটালে এসে বন্যাদুর্গত মানুষদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
অতিরিক্ত বৃষ্টির কারণে ডিভিসি জল ছাড়ায় দক্ষিণ বঙ্গে বন্যা পরিস্থিতি। পশ্চিম মেদিনীপুর, পূর্ব বর্ধমান, হুগলি, হাওড়ার বিস্তির্ণ এলাকা জলের তলায়। ম্যাসাঞ্জোর ও তিলপাড়া ব্যারেজের জলে বীরভূমেও বহু এলাকা জসমগ্ন।
বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে হাওড়ায়। আমতা ২ নম্বর ব্লক সম্পূর্ণ জলবন্দি। রূপনারায়ণ, মুন্ডেশ্বরীর জলে প্লাবিত পুরো এলাকা।
বৃষ্টি কমলেও ডিভিসির জলাধারগুলি থেকে জল ছাড়ার পরিমাণ কমেনি। পরপর তিনদিন ধরে গড়ে এক লক্ষ কিউসেক করে জল ছাড়ছে ডিভিসি। এর ফলে দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকে প্রতিদিন প্রায় দেড় লক্ষ কিউসেক করে জল ছাড়তে হচ্ছে সেচ দফতরকে।
বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে আলোচনা হয়। নবান্ন সূত্রে খবর, গিয়েছে পরিস্থিতি সরেজমিনে দেখতে যাবেন মুখ্যমন্ত্রী