‘দিদি কে বলো’ কর্মসূচীতে উঠে এল সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা
বহুদিনের এংলো ইন্ডিয়ানদের বসবাস এই জায়গায়। হিন্দু,মুসলিম,খ্রিস্টান বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষ থাকেন এইঅঞ্চলে।বৃহস্পতিবার এই অঞ্চলেই হয়ে গেলো দিদিকে বলো-র কর্মসূচি।
দ্য কোয়ারি ওয়েবডেস্কঃ এই বাংলা নানা ভাষাভাষীর বাংলা, নানা জাতির বাংলা। কলকাতা পুরসভার ৪৭ নম্বর ওয়ার্ড। যেখানে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষ থাকেন বহুদিন ধরে। তার মধ্যে এক উল্লেখযোগ্য জায়গা বো বেরাক।
বহুদিনের এংলো ইন্ডিয়ানদের বসবাস এই জায়গায়। হিন্দু,মুসলিম,খ্রিস্টান বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষ থাকেন এইঅঞ্চলে।বৃহস্পতিবার এই অঞ্চলেই হয়ে গেলো দিদিকে বলো-র কর্মসূচি।
উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক নয়না বন্দোপাধ্যায়, তৃণমূল যুব নেতা অতনু প্রসাদ মিত্র ওরফে ডিউক, স্থানীয় পৌরপ্রতিনিধি সুমন সিং সহ স্থানীয় নেতৃত্ব।
বো বেরাক এ বসে দিদিকে বলো কর্মসূচি বোঝানো, মানুষের বক্তব্য শোনা, দিদি কে বোলো এর কার্ড বিলি, ফোন এ স্টিকার লাগানো সবই করলেন তারা।শুনলেন মানুষের কিছু কিছু অভিযোগও। সঙ্গেসঙ্গেই নথিভুক্ত করলেনও। পৌরপ্রতিনিধি আশ্বাস দিলেন খুব দ্রুতই সমাধান হবে।
এরপর চলে স্থানীয় বাসিন্দাদের বাড়িতে যাওয়া, তাদের সঙ্গে কথা বলা। প্রতেকেই খুশি পৌরপ্রতিনিধি থেকে শুরু করে বিধায়ক , সাংসদের ব্যবহারে ও তাদের কাজে, সবাই সন্তুষ্ট।
সেই ছবি বারবার উঠে এলো দিদি কে বলো কর্মসূচিতে। প্রত্যেকের সঙ্গেই আলাপচারিতায় মেতে উঠলেন বিধায়ক নয়না বন্দোপাধ্যায়, তৃণমূল যুব নেতা অতনু প্রসাদ মিত্র। শেষে এক কর্মীর বাড়িতে রাত্রিযাপন, সকালে চায়ের ঠেকে সাক্ষাৎ, পতাকা উত্তোলন করেই শেষ হয় দিদি কে বলো কর্মসূচি।
এই দিনের দিদি কে বলা তে উঠে এলো সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা।