অনলাইনেই পুজোর বাজার, প্রথম সারির সব ই-কমার্স সংস্থার সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধছে রাজ্য সরকার
দ্য কোয়ারি ওয়েবডেস্কঃ অতিমারীর আবহেই আবার দুয়ারে কড়া নাড়ছে উৎসবের মরসুম। করোনা কালে এবছর কিভাবে পুজো থেকে দীপাবলি পালিত হবে তা নিয়ে যথেষ্ট সংশয় রয়েছে মানুষের মনে। তবে পারিপার্শ্বিক অবস্থা যাতে কোনোভাবেই রাজ্যের তাঁত শিল্পীদের লাভের মুখ দেখা থেকে বঞ্চিত না করে সে জন্য উদ্যোগী হয়েছে রাজ্য সরকার।
তন্তুজ,তন্তুশ্রী,মঞ্জুষার মত সরকারি তাঁত সমবায়ের উৎপাদিত পণ্যের জন্য পুজোর বাজার ধরতে এবার অনলাইন প্ল্যাটফর্ম কে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। সংস্থার নিজস্ব ওয়েবসাইটের পাশাপাশি ফ্লিপকার্ট অ্যামাজন এর মত প্রথম সারির ই-কমার্স ওয়েবসাইট গুলিকে ব্যবহার করে তাদের উৎপাদিত পণ্য বিপণনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
শাড়ি এবং অন্যান্য হরেক পোশাকের পাশাপাশি এবার ঐ সমস্ত ই-কমার্স সংস্থার কাছ থেকে তন্তুজ, তন্তুশ্রী, মঞ্জুষার তৈরি ঘর সাজানোর নানা জিনিস মিলবে অনলাইনে। রাজ্যের ক্ষুদ্র শিল্প দপ্তর এর আধিকারিকরা জানাচ্ছেন,গত বছর লকডাউনের জেরে দোকান খুলে ব্যবসা সেভাবে হয়নি। অনলাইনে ৩৪ লক্ষ টাকার ব্যবসা করেছে তন্তুজ। এর ৮০ শতাংশই এসেছে তাঁতের শাড়ি বিক্রি করে।
বিক্রির তালিকায় রয়েছে বালুচরি, সিল্কও। আর সব মিলিয়ে গতবছর ২.৭ কোটি টাকার সামগ্ৰী বিক্রি হয়েছে। এবছর এপ্রিল থেকে জুলাই পর্যন্ত ৭৫ লক্ষ টাকার সামগ্ৰী বিক্রি হয়েছে। এবার রাজ্য ও দেশের মার্কেটে মঞ্জুষা, তন্তুশ্রী ও তন্তুজের পণ্য সামগ্রী ছড়িয়ে দিতে অনলাইন বিক্রির আরও বৃহত্তর উদ্যোগ নিচ্ছে রাজ্য সরকার।
থমথমে অসম-মিজো সীমান্ত, দুই রাজ্য পুলিশের মুখোমুখি অবস্থান
পাশাপাশি, তন্তুজ,তন্তুশ্রী,মঞ্জুষার মত সরকারি তাঁত সমবায়ের উৎপাদিত পণ্যের জন্য পুজোর বাজার ধরতে এবার সংস্থার নিজস্ব ওয়েবসাইটের পাশাপাশি ফ্লিপকার্ট অ্যামাজন এর মত প্রথম সারির ই-কমার্স ওয়েবসাইট গুলি কে ব্যবহার করে ওই সব সংস্থার উৎপাদিত পণ্য বিপণনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
ক্রেতারা এবার শাড়ি এবং অন্যান্য হরেক পোশাকের পাশাপাশি এবার ঐ সমস্ত ই-কমার্স সংস্থার কাছ থেকে তন্তুজ, তন্তুশ্রী, মঞ্জুষার তৈরি ঘর সাজানোর নানা জিনিস অনলাইনেই কিনতে পারবেন বলে রাজ্যের ক্ষুদ্র শিল্প মন্ত্রী চন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন।
তিনি বলেন ,গত বছর লকডাউনের জেরে শোরুম থেকে ব্যবসা মার খেলেও তন্তুজ অনলাইনে ৩৪ লক্ষ টাকার ব্যবসা করেছে। এর ৮০ শতাংশই এসেছে শাড়ি বিক্রি করে। সমস্ত সমবায় মিলিয়ে গতবছর ২.৭ কোটি টাকার সামগ্ৰী বিক্রি হয়েছে বলে মন্ত্রী জানান। এবছর এপ্রিল থেকে জুলাই পর্যন্ত ৭৫ লক্ষ টাকার সামগ্ৰী বিক্রি হয়েছে।