সাসপেনশনের পরেও নাছোড় শান্তনু সেন, অশ্বিনী বৈষ্ণবের বিরুদ্ধে স্বাধীকার ভঙ্গের নোটিশ মহুয়ার
দ্য কোয়ারি ওয়েবডেস্কঃ সাসপেনশনের পরেও নাছোড় তৃণমূলের সাংসদ শান্তনু সেন। অধিবেশন মুলতবির সময় সেন্ট্রাল হলে সময় কাটাচ্ছিলেন তিনি। অধিবেশনের শুরু হতেই সভায় ঢোকার চেষ্টা করেন তিনি। সাসপেন্ড সাংসদকে বাধা দেন রাজ্যসভার মার্শালরা। পাল্টা হরদীপ সিং পুরীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন তৃণমূল সাংসদরা।
পেগাসাস কাণ্ড নিয়ে সংসদে কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব মিথ্যে কথা বলেছেন। এই মর্মে বিজেপি সাংসদের বিরুদ্ধে এ দিন স্বাধিকার ভঙ্গের প্রস্তাব আনেন মহুয়া মৈত্র।
লোকসভার সচিবকে দেওয়া একটি চিঠিতে তিনি লেখেন, গত ১৯ জুলাই লোকসভায় নিজের ভাষণে অশ্বিনী বৈষ্ণব কিছু এমন দাবি করেছিলেন যা পুরোপুরি সত্য নয়। সূত্রের খবর, পালটা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরীর বিরুদ্ধেও স্বাধিকার ভঙ্গের প্রস্তাব আনতে পারে তৃণমূল বলে জানা গিয়েছে।
সাসপেনশনের পরেও নাছোড় শান্তনু সেন, অশ্বিনী বৈষ্ণবের বিরুদ্ধে স্বাধীকার ভঙ্গের নোটিশ মহুয়ার
শুক্রবার সকালে অধিবেশন শুরুর সময়ে ওই সাংসদকে কক্ষ ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান বেঙ্কাইয়া নাইডু। তিনি জানিয়ে দেন যে গোটা বাদল অধিবেশনের জন্য সাসপেন্ড করা হল তৃণমূলের ওই সাংসদকে। এই ঘোষণার পরেই বিক্ষোভ শুরু করে দেন তৃণমূলের সাংসদেরা।
এদিন সকালেই শান্তনু সেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানাতে রাজ্যসভার চেয়ারম্যান বেঙ্কাইয়া নাইডুর সঙ্গে দেখা করেন বিজেপির একাধিক সাংসদ। সেই দলে ছিলেন বিজেপির লিডার পীযুষ গোয়েল, ডেপুটি লিডার মুখতার আব্বাস নাকভি এবং সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী ভি মুরলীধরণ।