গঙ্গাপারের জেলায় স্পষ্ট রাজনৈতিক শূন্যতা, বিকল্প দীপক দাসকেই চাইছেন আমজনতা
দ্য কোয়ারি ওয়েবডেস্কঃ রাজনৈতিক রঙ বদলের খেলায় মেতেছে গোটা রাজ্য। কে কখন কোন প্রান্তে থাকছেন সেটা বলা বড়ই মুশকিল। দুই দিনের প্রতিশ্রুতি তিন দিনের মাথায় বদল হয়ে যাচ্ছে। এই কঠিন সময় সুযোগ্য নেতার খোঁজ করছে সাধারণ মানুষ। এমনই এক নেতার খোঁজ মিলেছে গঙ্গাপাড়ের জেলা মুর্শিদাবাদে।
শোনা যাচ্ছে আরও একবার সক্রিয় রাজনীতিতে বিশিষ্ট আইনজীবী, শিক্ষানুরাগী এবং সমাজকর্মী দীপক দাসকে দেখতে চাইছেন সুতির মানুষ। যা নিয়ে গঙ্গাপাড়ে শুরু হয়েছে জোর জল্পনা।
তবে বাম, কংগ্রেস, বিজেপি নাকি শাসক দল তৃণমূল? কোন পক্ষে থাকবেন তিনি? এই প্রশ্ন এখন সুতির মোড়ে মোড়ে। তবে রাজনৈতিক চর্চার আগে দীপক দাসের মতো ব্যক্তিত্বের প্রতি মানুষের জনমত বেড়েছে সেটা স্পষ্ট।
অনেকে মনে করেছেন সুতিতে শিক্ষানুরাগী দীপক দাস এলে শিক্ষার মান পরিবর্তন হবে। সেইসঙ্গে বহু কষ্টের মধ্যে দিনযাপন করা বিড়ি শ্রমিকরা সুদিন ফিরে পাবেন। সেইসঙ্গে রাজনীতির নামে যারা জাতিগত বিদ্বেষ তৈরি করছে তাঁদের জন্য অসুবিধা হয়ে দাঁড়াবে।
কারণ জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সমস্ত মানুষের পাশে থাকেন দীপকবাবু। সেইসঙ্গে মানুষের হকের টাকা যারা কাটমানি হিসেবে আত্মসাৎ করছে তাঁদের জন্য একটু অস্বস্তির কারণ হবে। সুতির মোড়ে মোড়ে এই নিয়ে এখন চর্চা চলছে।
আরও পড়ুনঃ চলছে ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর কাজ, শুক্রবার রাত থেকে বন্ধ শিয়ালদহ উড়ালপুল
এর আগে বাম রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন দীপক দাস। এরপর বেসরকারী প্রতিষ্ঠান শুরু করার পর ধীরে ধীরে সক্রিয় রাজনীতি থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন। মুর্শিদাবাদ থেকে অস্তমিত হয় বামেদের সুর্য।
শিক্ষা এবং সমাজ গঠনের দিকেই বিশেষ নজর দেন তিনি। এরকম মানুষ ফের সক্রিয় রাজনীতিতে ফিরলে মানুষের কল্যাণ হবে। তাই তিনি যে দলেই যান না কেন ওনার সঙ্গেই থাকতে চাইছেন সুতির মানুষ।
যদিও দীপক দাস এ বিষয়ে জানিয়েছেন, রাজনীতি নিয়ে এই মুহূর্তে কোনও ভাবনা নেই। তবে মানুষ যদি চায় আমার রাজনীতিতে আসা দরকার, তাহলে আমি সেবিষয়ে ভেবে দেখতে পারি। তবে কোন দলে তিনি যাবেন সেবিষয়ে কিছুই স্পষ্ট করেননি।