আউটস্ট্যান্ডিং ও কমেন্ডেবেল সার্ভিসের জন্য পুরস্কার পাচ্ছেন রাজ্যের ১০ পুলিশকর্মী
দ্য কোয়ারি ওয়েবডেস্কঃ পুলিশ থাকে রাজ্যের স্বরাষ্ট্র দফতরের অধীনে। আর রাজ্যে পরিবর্তনের পর থেকেই সেই স্বরাষ্ট্র দফতর রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে। তাই তিনি রাজ্যের পুলিশমন্ত্রীও।
পুলিশ বাহিনীর সুবিধা অসুবিধা দেখা তাঁর কর্তব্যের মধ্যে যেমন পড়ে তেমনি সেই বাহিনীর আধিকারিকদের উৎসাহিত করাও তাঁর অন্যতম কর্তব্য।
মুখ্যমন্ত্রী এই দুই কাজই যথাযথ ভাবে সম্পাদন করে আসছেন বলে আজ বাংলার পুলিশবাহিনী দেশের অন্যতম সেরা পুলিশ বাহিনী হিসাবে উঠে এসেছে।
লক্ষ্যণীয় বিষয় এই বছরই কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক রেকর্ড সংখ্যক বাংলার পুলিশকর্মীদের জাতীয় স্তরের সম্মানের জন্য চিহ্নিত করেছে। এই সবই কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাফল্য।
পাশাপাশি কয়েক বছর ধরেই মুখ্যমন্ত্রী স্বাধীনতা দিবসের দিন রাজ্যের কিছু বাছাই করা পুলিশকে তাঁদের কর্তব্য পালন ও কর্মের প্রতি নিষ্ঠার জন্য পুরস্কারে সম্মানিত করার প্রথাও চালু করেছেন। এবারেও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
জানা গিয়েছে এবারের স্বাধীনতা দিবসে রেড রোডের এক সংক্ষিপ্ত অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। সেখানেই প্রদান করা হবে মুখ্যমন্ত্রীর পুলিশ পদক সম্মান। এবারে সেই পুরস্কারের জন্য মোট ১০জন পুলিশ আধিকারিকের নাম চিহ্নিত হয়েছে।
স্বাধীনতা দিবসের আগে ফের জঙ্গি হানা উপত্যকায়, নিহত ২ পুলিশ কর্মী
৪জন পাচ্ছেন আউটস্ট্যন্ডিং সার্ভিসের জন্য পুরস্কার ও ৬জন পাচ্ছেন কমেন্ডেবেল সার্ভিসের জন্য পুরস্কার।
যে ৪জন আউটস্ট্যান্ডিং সার্ভিসের জন্য পুরস্কার পাচ্ছেন তাঁরা হলেন
- গঙ্গেশ্বর সিং(আইপিএস),
- ড. সুধীর মিশ্র(আইপিএস),
- বিবেক সহায়(আইপিএস)
- জগ মোহন(আইপিএস)।
যে ৬জন কমেন্ডেবেল সার্ভিসের জন্য পুরস্কার পাচ্ছেন তাঁরা হলেন
- ড. হুমায়ূণ কবীর(আইপিএস),
- মুরলি ধর(আইপিএস),
- ভি সলোমান নেসাকুমার(আইপিএস),
- অজয় কুমার ঠাকুর(আইপিএস),
- শ্রীমতি সংমিত লেপচা(আইপিএস)
- সুধীর কুমার নীলকান্তম।
উল্লেখ্য অজয় কুমার ঠাকুর(আইপিএস) এখন ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটে রয়েছেন। ভাটপাড়ার উত্তপ্ত পরিস্থিতিকে ক্রমশ ঠান্ডা করে দেওয়ার কৃতিত্ব কিন্তু তাঁরই। অর্জুন সিংয়ের খাস তালুকে আইনের শাসন তাঁর হাত ধরেই পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে।