2021 বিধানসভায় চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত গরিবের মসিহা জাভেদ খান
রাহুল গুপ্ত
তিনি রাজ্যের ব্যস্ত মন্ত্রী। কিন্তু মন্ত্রীর স্বভাবসুলভ চেহারার সঙ্গে তাঁর পার্থক্য বুঝতে অসুবিধা নেই। সব সময় তিনি সাহায্যে তৎপর। তিনি জাভেদ খান।
রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ এক মন্ত্রী যিনি মমতা বন্দোপাধ্যায়ের আদর্শে নিজেকে সপেঁ দিয়েছেন দীর্ঘদিন। কসবা বিধানসভায় এলাকায় কান পাতলেই শোনা যায় এলাকার মানুষের উন্নয়নের জন্যে কি পরিশ্রম করেন তিনি।
গরিবদের কাছে তিনি ঈশ্বর, আল্লা কিংবা গড। কত দুঃস্থ মানুষকে তিনি সাহায্য করেন তা হিসাব রাখা মুশকিল। জাভেদ খান নিজেও এ ব্যাপারে প্রচার চাননা।
তবে, শুধু নিজের বিধানসভা নয়, বিপর্যয় মোকাবিলায় গোটা রাজ্যে তিনি আছেন। রাতেও তাঁর মোবাইল কিংবা ল্যান্ডলাইন বেজেই চলে।
কারণ, মানুষ জানে জাভেদ খান মানেই মুশকিল আসান। জাভেদ খানকে কেউ কেউ নাকি কম্যুনাল বলে চিহ্নিত করেন। তাঁরা কি জানেন হিন্দুরা এই মানুষটির দ্বারা কতটা উপকৃত?
জানলে এ কথা বলতেন না। হ্যাঁ এটা ঘটনা যে. জাভেদ খানের কাছে পৌঁছানো কঠিন। কিন্তু একবার বেড়াজাল ভাঙতে পারলে আলাদিনের চিচিং ফাঁক।
জাভেদ খান প্রতিদিন সন্ধ্যায় সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তাঁর সঙ্গে দেখা করতে আসা মানুষগুলির জন্য। একটু কি সুগম করা যায়না এই ব্যবস্থা?
গরিবের সাহারার কাছে মানুষের এই টুকুই নিবেদন। অকুতোভয় জাভেদ খান, আজ নাহয় মন্ত্রী, কিন্তু যখন তা ছিলেন না, তখনো অবলীলায় আটকে দেন দোর্দণ্ডপ্রতাপ মুখ্যমন্ত্রী প্রয়াত জ্যোতি বসুর গাড়ি। টক্কর নেন প্রভাবশালী বাম মন্ত্রী কান্তি গঙ্গোপাধ্যায় এর সঙ্গে।
জাভেদ খান বলেন না, বললে অবশ্যই বলতেন, সমুদ্রে পেতেছি শয্যা, শিশিরে কি ভয়? আসলে জাভেদ খানদের মতো মানুষ ব্যাতিক্রমী. এঁরা আছেন বলেই মানুষ এখনো রাজনীতিতে আস্থা রাখতে পারে.