আমডাঙা জোড়াখুনঃ ধৃত পুলিশকর্মী সন্তোষ পাত্রকে পাঁচদিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ আদালতের
দ্য কোয়ারি ওয়েবডেস্কঃ শুক্রবার রাতে উত্তর চব্বিশ পরগনার আমডাঙ্গার তেঁতুলিয়া গ্রামে গুলি চালিয়ে মন্ডল ভাইদের খুনের অভিযোগ ওঠে। রাতে আমডাঙায় তেঁতুলিয়া গ্রামে কনস্টেবলের গুলিতে খুন হন একই পরিবারের দুই যুবক। অভিযোগের ভিত্তিতে শনিবার রাতেই গ্রেপ্তার করা হয় কনস্টেবল সন্তোষ পাত্রকে।
ধৃত পুলিশ কর্মী সন্তোষ পাত্রকে রবিবার দুপুরে তোলা হল বারাসাত আদালতে। শুক্রবার রাতে কনস্টেবল সন্তোষ পাত্র সার্ভিস রিভলবার থেকে গুলি চালিয়ে খুন করে সুমন্ত মন্ডল ও অনন্ত মন্ডলকে। শনিবার পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।
আমডাঙ্গা জোড়া খুনের ঘটনায় ধৃত পুলিশকর্মী সন্তোষ পাত্রকে পাঁচদিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিল বারাসাত আদালত।।
করোনা এযুগের অসুর, খোলা হোক মন্দির আবেদন প্রধানমন্ত্রীর কাছে
সাংবাদিক সম্মেলন করে শনিবারই বারাসাত জেলা পুলিশ সুপার অভিজিৎ ব্যানার্জী জানিয়েছিলেন সন্তোষ পাত্র তার স্ত্রীর ওপরে সুমন্ত মন্ডলের শারীরিক অত্যাচারের প্রতিশোধ নিতেই খুন করেছে বলে জানায়।আমডাঙ্গা থানার পুলিশ এদিন দুপুর একটা নাগাদ সন্তোষ পাত্রকে বারাসাত আদালতে নিয়ে আসে।
প্রসঙ্গত, শুক্রবার রাতের জোড়াখুনের ঘটনায় নিহতেরা সম্পর্কে দুই ভাই। মৃতদের নাম সুমন্ত মন্ডল ও অরূপ মন্ডল। চাষবাসের সঙ্গে যুক্ত মধ্যতিরিশের যুবকদের বাবার মাছের ব্যবসা রয়েছে। এলাকাবাসীর প্রাথমিক অনুমান, ছিল দুইভাইকে সম্পত্তিগত কারণে খুন হয় পুলিশকর্মী সন্তোষ পাত্রের হাতে।
আমডাঙ্গা থানার পুলিশ খুনের কার্যকারণ আরো সুনিশ্চিত ভাবে জানতে তদন্ত শুরু করে। তারপরই পুলিশের হাতে উঠে আসে এই তথ্য।