কৃষ্ণগহ্বরের খোঁজে পাড়ি দিল ISRO-র X-ray স্যাটেলাইট , সাফল্যের আরও মাইলফলক ছুঁতে বড় অভিযানে ভারত

কৃষ্ণগহ্বরের খোঁজে পাড়ি ISRO-র

The Quiry : কৃষ্ণগহ্বর কী ? মহাশূন্যের সবথেকে বড় রহস্য হল কৃষ্ণগহ্বর। এবার সেই রহস্য উদ্ধারেই অভিযানে নামছে ISRO। কৃষ্ণগহ্বরের খোঁজে পাড়ি দিল ISRO-র X-ray স্যাটেলাইট। মহাশূন্যে থাকা নিউট্রন স্টার নিয়েও তথ্য সংগ্রহ করবে এই স্যাটেলাইট। সাফল্যের আরও মাইলফলক ছুঁতে বড় অভিযানে ভারত।

যখন কোনও তারার মৃত্যু হয় , তখন তাদের মাধ্যাকর্ষণ শক্তিও শেষ হয়ে যায়। মহাশূন্যে ভাসতে থাকে মৃত তারা। তৈরি হয় ব্ল্যাক হোল ও নিউট্রন স্টারের। মহাশূন্যে সবথেকে বেশি মাধ্যাকর্ষণ শক্তি থাকে কৃষ্ণগহ্বরে। সবথেকে বেশি ঘনত্ব হয় নিউট্রন স্টারের। এই কৃষ্ণগহ্বর ও নিউট্রন স্টার নিয়েই তথ্য সংগ্রহ করবে এই স্যাটেলাইট। এই অভিযানের আরও একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, গোটা মিশনটির নেতৃত্বে একজন বাঙালি বিজ্ঞানী।

কৃষ্ণগহ্বরের খোঁজে পাড়ি দিল ISRO-র X-ray স্যাটেলাইট , সাফল্যের আরও মাইলফলক ছুঁতে বড় অভিযানে ভারত

আরও খবর- Japan strong earthquake : রিখটার স্কেলে কম্পনের তীব্রতা ছিল ৭.৪ – জোরালো ভূমিকম্পে কাঁপল জাপানের মাটি ,

জানা গিয়েছে, XPoSat স্যাটেলাইটের দাম ২৫০ কোটি টাকা। এই স্যাটেলাইট মহাশূন্যে ৫ বছর থাকতে পারবে বলেই অনুমান। জানা গিয়েছে , এক্স-রে ফোটন ও তার পোলারাইজেশন ব্যবহার করে XPoSAT কৃষ্ণগহ্বরের কাছের রেডিয়েশন সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করবে। এর জন্য পোলিক্স পে-লোডের থমসন স্ক্যাটারিং ব্যবহার করা হবে। মহাশূন্যে থাকা নিউট্রন স্টার নিয়েও তথ্য সংগ্রহ করবে এই স্যাটেলাইট। চন্দ্রযান-৩ সফল অভিযানের পর এবার ইসরোর নতুন লক্ষ্য কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাক হোলের রহস্য উদঘাটন।

সম্পর্কিত পোস্ট