বিহার সহ দেশজুড়ে উপনির্বাচনে এগিয়ে গেরুয়া শিবির
দ্য কোয়ারি ওয়েবডেস্কঃ বিহার নির্বাচনে পাশপাশি মধ্যপ্রদেশের নির্বাচনী গণনাতেও নজর গোটা দেশের। কারণ, লকডাউনের আগে কমলনাথের সরকার ভেঙে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার বিজেপি যোগ এবং মধ্যপ্রদেশে ফের শিবরাজ সিং চৌহানের সরকার নির্মাণ গোটা দেশের নজর কেড়েছিল। সময় বদলে মঙ্গলবার মধ্যপ্রদেশে সরকার টিকিয়ে রাখতে কি পারবে গেরুয়া শিবির?
এই মুহূর্তে মধ্যপ্রদেশের উপনির্বাচনে ১৭ টি আসনে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। বাকি ৯ টি আসনে এগিয়ে কংগ্রেস। মধ্যপ্রদেশের এই লড়াইকে কংগ্রেস বনাম বিজেপির তুলনায় কংগ্রেস বনাম জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার বলে বেশী গুরুত্ব দিচ্ছে রাজনৈতিক মহল। কারণ, চলতি বছরে প্রায় ২২ জন বিধায়ককে সঙ্গে নিয়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন একসময়ের বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা।
সরকার ধরে রাখতে হলে এই মুহূর্তে বিজেপির প্রয়োজন ৯ টি আসন। কিন্তু ২২ টি আসনেই জয়লাভ করতে চান জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। দলের মধ্যে গুরুত্ব বাড়াতে আসনগুলি জয়ের জন্য জরুরী। চম্বল এবং গোয়ালিয়োর, যেখানে সিন্ধিয়া পরিবারের রাজ রয়েছে। সেখানকার ১৬ টি আসন পাওয়া সবথেকে জরুরী। তাই তো নির্বাচনী প্রচারমঞ্চ থেকে মধ্যপ্রদেশের রাজনেতাকে বলতে শোনা যায়, “এই নির্বাচন শুধুমাত্র বিজেপি এবং কংগ্রেসের মধ্যে নয়, এটা গোয়ালিওর এবং চম্বল এলাকার সম্মানের জন্য লড়াই”।
অন্যদিকে গুজরাতের ৮ টি বিধানসভা আসনের উপনির্বাচনে এগিয়ে গেরুয়া শিবির। উত্তরপ্রদেশের পাঁচটি আসনে এগিয়ে বিজেপি, একটি আসনে সমাজবাদী পার্টি, অন্য একটি আসনে এগিয়ে নিরপেক্ষ দল। ঝাড়খন্ডের দুমকা এবং বেরমোতেও এগিয়ে বিজেপি প্রার্থীরা।