এখন বিজেপির কর্মী মারা গেলে করোনার দোহাই দিচ্ছে রাজ্য সরকার, শাসকদলকে বেনজির আক্রমণ দিলীপ ঘোষের

দ্য কোয়ারি ওয়েবডেস্কঃ পুজোর পর জ্যাংরা বটতলায় চা চক্রে যোগ দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। বাগুইআটি জর্দাবাগান থেকে ঘোড়ার গাড়ি করে ব্যান্ড পার্টি সহ বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার মাধ্যমে জ্যাংরা বটতলায় চা চক্রের অনুষ্ঠানে নিয়ে আসা হয় বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষকে।

চা চক্রের পাশাপাশি লাড্ডু বিতরণের মাধ্যমে বিজয়া সম্মেলনীর আয়োজন করা হয়েছিল রাজারহাট গোপালপুর বিজেপির ৩ নম্বর মন্ডলের পক্ষ থেকে।

জ্যাংরা বটতলায় চা চক্রের মঞ্চ থেকে রাজ্য বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, পুজোর সময় ৩/৪ জন বিজেপি কর্মীকে হত্যা করা হয়েছে। কেন সব ব্যাপারে এখানে হিংসা হয়, সরকারের সমালোচনায় মুখর হোন। ক্ষমতায় জেতার আকাঙ্ক্ষা নেই, কিন্তু এই পরিস্থিতি পরিবর্তনের জন্য দরকার আছে। কেন অন্য রাজ্যে লেবার চলে যাচ্ছে ? মে মাসে সরকার গঠন হলে সব দলের নেতা কর্মীদের কেস মুকুব করে দেব। টিএমসির লোক চাকর হয়ে গেছে। সব পিকে টিম করছে। কি বলতে হবে,কাকে কোথায় কি পদ দিতে হবে সব পিকে দেখছে।গতকাল ও পরশু দুজন কে খুন করা হয়েছে। এখন বিজেপি লোক মারা গেলে বলা হচ্ছে করোনা পজিটিভ। হাসপাতাল থেকে বডি ছাড়ছে না। আমরা বডি নিয়ে যদি আন্দোলন করি। চাষীদের টাকা দেওয়া নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে আক্রমণ করেন তিনি।

http://sh103.global.temp.domains/~lyricsin/thequiry/kolkata-international-film-festival-has-been-rescheduled-given-the-current-circumstances/

তিনি আরও বলেন, ছত্রধর মাহাতো কে জেলে রাখতে চেয়েছিলেন। এখন তাকে দরকার পড়েছে তাই জেল থেকে প্যারোলে বের করে দলের পদ দেওয়া হয়েছে। যে বিমল গুরুং কে তিন বছর ধরে পুলিশ খুঁজে বেড়াচ্ছে সে সল্টলেক গোর্খা ভবনের সামনে আধ ঘন্টা দাঁড়িয়ে ছিল। যাকে পুলিশ তিনবছর খুঁজে পাচ্ছে না সে সল্টলেকে ঘুরে বেড়াচ্ছে। তাঁর গায়ে কেউ হাত দিলো না। কারন তিনি দিদি কৃপা প্রার্থী। পশ্চিমবঙ্গে এই যে গণতান্ত্রিক হত্যা, রাজনৈতিক হিংসা, যে দুর্নীতি এর থেকে বাংলার মানুষকে মুক্তি দিতে হবে।

সম্পর্কিত পোস্ট