১৪ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে লোকসভার বাদল অধিবেশন

দ্য কোয়ারি ওয়েবডেস্কঃ করোনা পরিস্থিতির মধ্যেই ১৪ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে লোকসভার বাদল অধিবেশন। কোভিডের মধ্যে এই অধিবেশন অনুষ্ঠিত হওয়ায় বিশেষ সতর্কতা নিচ্ছে কেন্দ্র।

সেই মোতাবেক যাতে কম সংখ্যক সাংসদের উপস্থিতির পাশাপাশি অধিবেশনের দিনগুলিতে প্রশ্নোত্তর পর্ব না রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

এতেই ক্ষুব্ধ তৃণমূল কংগ্রেস। এই নিয়ে সরব হয়েছেন দলের সাংসদ তথা জাতীয় মুখপাত্র ডেরেক ও’ব্রায়েন মোদি সরকারের বিরুদ্ধে সরব হয়ে বলেছেন, গণতন্ত্রের হনন করা হচ্ছে। কোনও ভাবেই এই সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়া যায় না।

করোনা পরিস্থিতির মধ্যেই বসবে সংসদের বাদল অধিবেশন। তার প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে। করোনা সংক্রমণ যাতে না হয় সেকারণে তোর তৎপরতা শুরু হয়ে গিয়েছে সংসদে। গোটা এলাকা ডিসইনফেক্ট করা হচ্ছে। সংসদ কক্ষের ভেততেও চলছে জীবাণুনাশক স্প্রে।

কীভাবে অধিবেশন পরিচালনা করা হবে তা নিয়ে রূপরেখা তৈরি করছে মোদি সরকার। পর্ব করোনা পরিস্থিতির মধ্যেই সংসদ অধিবেশন বসলেও প্রশ্নোত্তর পর্ব রাখা হচ্ছে না।

http://sh103.global.temp.domains/~lyricsin/thequiry/the-states-metro-service-will-start-on-september-13-i-want-e-pass-next-to-the-smart-card/

এমনই সিদ্ধান্ত নিয়েছে মোদি সরকার। তা আগাম জানিয়েও দেওয়া হয়েছে সাংসদদের। অধিবেশন সংক্ষিপ্ত করার জন্যই নাকি এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছ মোদি সরকার।

প্রশ্নোত্তর পর্ব সংসদ অধিবেশনে না রাখার জন্য ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন বিরোধীরা। তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ ডেরেক ও’ব্রায়েন এই নিয়ে মোদি সরকারের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানিয়ে বলেছেন, গণতন্ত্রের হনন করছে মোদি সরকার। বিরোধীদের কথা বলার কেড়ে নেওয়া হচ্ছে।

কারণ প্রশ্নোত্তর পর্বই একমাত্র সময় হয় যেখানে সরকারের কাজ নিয়ে প্রশ্ন করতে পারেন বিরোধীরা। মোদি সরকারের এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন জানিয়েছেন অন্য কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরী।

এই নিয়ে স্পিকারকে চিঠি দিয়েছেন তিনি। এনসিপি নেতা শরদ পাওয়ারও মোদি সরকারের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন ।  যদিও ডিএমকে-র তরফে প্রশ্নোত্তর পর্বের দাবি জানানো হয়েছে।

সম্পর্কিত পোস্ট